এই স্থানে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন:01745598060

এই স্থানে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন:01745598060
এই স্থানে আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ করুন:01745598060
  • সদ্যপ্রাপ্ত সংবাদ

    কয়েকটি কম্পিউটার সফটওয়্যার যা অবশ্যই ইন্সটল করা প্রয়োজন

     কয়েকটি কম্পিউটার সফটওয়্যার যা অবশ্যই ইন্সটল করা প্রয়োজন


     

    কম্পিউটার সফটওয়্যার


    আজ আপনাদের সাথে এমন কয়েকটি কম্পিউটার সফটওয়্যার নিয়ে কথা বলবো যেটা অবশ্যই আপনাদের পিসি বা ল্যাপটপে ইন্সটল করা প্রয়োজন।

    বর্তমান যুগকে বলা হয় প্রযুক্তির যুগ এই যুগে কম্পিউটার ব্যবহার করে না এমন মানুষ খুবই কম পাওয়া যায়।  ম্যাক্সিমাম মানুষ কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকে তবে এই কম্পিউটার ভালোভাবে স্মুথলি ব্যবহার করার জন্য কিছু প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার আছে যেটা আপনার পিসিতে ইন্সটল করা খুবই জরুরী

     

    সফটওয়্যার কে বলা হয়ে থাকে কম্পিউটারের প্রাণ তাই প্রয়োজনীয় গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার ছাড়া কম্পিউটার ব্যবহার করা খুবই দুরূহ ব্যাপার।

     

    যারা নতুন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কিনেছেন অনেকেই জানেনা কোন কোন সফটওয়্যার কম্পিউটার বা ল্যাপটপ কে অনেক ফাস্ট করে এবং ব্যবহার উপযোগী করে তোলে।

     

    আজকের আর্টিকেল তাদের জন্য যারা তাদের কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নতুন কয় করেছেন এবং ব্যবহার উপযোগী এবং সঠিক ভাবে স্মার্টলি  ব্যবহার করতে চান । কয়েকটি কম্পিউটার সফটওয়্যার যা অবশ্যই ইন্সটল করা প্রয়োজন তা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল। 

     

    ১. গুগল ক্রোম (Google Chrome)

    কম্পিউটার সফটওয়্যার


    যারা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন তাদের সবাই এই সফটওয়্যার সম্পর্কে জানেন কিন্তু তারপরেও কেন বলছি যারা নতুন ব্যবহার করছেন তাদের জন্য এটা জানা খুবই দরকার যে গুগল ক্রোম আপনার গুগলের এমন কিছু ফিচারস ফ্যাসিলিটিজ দিয়ে থাকে সেটা অন্য ব্রাউজার পাওয়া যায় না এজন্য গুগল ক্রোম ব্যবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ

     

    কম্পিউটার বা ল্যাপটপ দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই একটি ব্রাউজার দরকার আর সবগুলো ব্রাউজার এর মধ্যে বর্তমানে প্রচলিত যে কয়টা ব্রাউজার আছে সব ব্রাউজারে মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি হচ্ছে গুগল ক্রোম এজন্য গুগল ক্রোম ব্যবহার করা খুবই প্রয়োজনীয়।

     

    আমি অনেক সময় বলে থাকি বর্তমান পৃথিবীতে সার্চ ইঞ্জিন বলতে যেটাকে বুঝায় সবথেকে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগল এই গুগল ছাড়া যেমন পৃথিবীটা বর্তমানে চলা সম্ভব নয়  তেমনি গুগলের তৈরি প্রোডাক্ট গুগল ক্রোম কে ব্যতীত অন্য ব্রাউজার ব্যবহার করাও উচিত না। কারন গুগল ক্রোম গুগলের তৈরি একটি প্রোডাক্ট সেজন্য গুগল ক্রোম ব্যবহার করে থাকলে গুগলের সব ধরনের ফিচারস এই ব্রাউজার এর মধ্যে পাওয়া যায় জন্য এটি ব্যবহার করা উচিত।

     

    উদাহরণস্বরূপ বলা যায় যখন আপনি google.com ঢুকবেন google.com যাওয়ার পরে গুগল সার্চ বারে গুগল সার্চ বক্সে একটি আইকন দেখতে পাবেন ভয়েস সার্চ, যেটার মাধ্যমে আপনি ক্লিক দিয়ে যা বলবেন সেখানে টাইপ হয়ে যাবে আপনি যদি টাইপ করতে না চান তাহলে সেটা ব্যবহার করতে পারেন এবং খুব দ্রুততার সাথে সার্চ করতে পারবেন কিন্তু এই ফিচারটি অন্য কোন ব্রাউজারে পাবেন না

     

    2. ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার আই ডি এম (IDM)

    ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার এমন একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার যেটার মাধ্যমে আপনি যেকোন ফাইল ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজেই

    বর্তমানে এই প্রযুক্তির যুগে যতগুলো ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার আছে তার মধ্যে আইডিএম সবথেকে জনপ্রিয় এবং ব্যবহার ফ্রেন্ডলি।

     

    অনেক ডাউনলোড ম্যানেজার আছে তার মধ্যে আইডিএম এত জনপ্রিয় কেন কারণ আইডিএম দিয়ে অনেক দ্রুততার সাথে ফাইল ডাউনলোড করা যায় যা অন্য কোন ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে সম্ভব নয়

     

    আইডিএম দিয়ে সবথেকে যে কাজটি ভালোভাবে করতে পারবেন সেটা হল ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড এবং ফেসবুক থেকে ফেসবুকের যেকোনো ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

     

    অনেকে আছে যে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করতে চায় কিন্তু ডাউনলোড করতে পারে না কারণ ইউটিউব কোম্পানি এখন পর্যন্ত তার ইউটিউব থেকে কোন ডাউনলোড করার অপশন অন করে নাই যেটা দিয়ে ডাউনলোড করতে পারবে কিন্তু আপনাকে তো ভিডিও ডাউনলোড করতেই হয় অনেক সময় দেখা যাচ্ছে যে অনেক ভিডিও আপনি পছন্দ করেন সেটা ডাউনলোড করে রাখার প্রয়োজন পড়ে।

     

    আপনার পিসিতে স্টোর করে রাখতে ইচ্ছা করে কিন্তু ডাউনলোড করতে পারেন না। সেজন্য আপনাকে ডাউনলোড ম্যানেজার ব্যবহার করতে হয় কিন্তু সব ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যায় না।

     

    কিন্তু আইডিএম দিয়ে আপনি আইডিএম এক্সটেনশন এড করে ইউটিউব এর নিচে একটি ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন সেখানে ক্লিক দিয়ে আপনার পছন্দমত রেজুলেশন ভিডিও অথবা অডিও ইউটিউব থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন খুব সহজেই এজন্য আইডিএম এতটা জনপ্রিয়।

     

    অনেকের আবার ফেসবুক থেকে ইম্পর্টেন্ট ভিডিও ডাউনলোড করে রাখার প্রয়োজন পড়ে এবং ডাউনলোড করে রাখতে চায় কিন্তু পারে না এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারবেন আইডিএম ব্যবহার করার মাধ্যমে আপনি যখন ফেসবুক ভিডিও দেখবেন ভিডিও উপরেএকটি অপশন পাবেন ডাউনলোড করার সেখানে ক্লিক করে আপনি খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।

     

    ৩. ম্যাক্স প্লেয়ার (Max player)

    আমি মনে করি যারা মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে থাকেন তারা ম্যাক্স প্লেয়ার এর সাথে পরিচিত আছেন ম্যাক্স প্লেয়ার হলো একটি ভিডিও প্লে সফটওয়্যার এটা অ্যান্ড্রয়েডের জন্য এবং কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যার আছে


    আপনি অবশ্যই মনে করছেন অনেক ভিডিও প্লেয়ার আছে আমিতো ম্যাক্স প্লেয়ার সম্পর্কে কেন বলছি হ্যাঁ অবশ্যই আপনাকে বলব কারণ ম্যাক্স প্লেয়ার এর এমন কিছু ফাংশন আছে যেটা অন্যান্য প্লেয়ারে পাওয়া যায় না।

    ম্যাক্স প্লেয়ার দিয়ে স্মার্টলি ভিডিও প্লে করা যায় এখানে হাইরেজুলেশন ভিডিও দেখা যায় কোন সমস্যা করে না এবং অন্যান্য ব্রাউজার অন্যান্য ভিডিও প্লেয়ার আছে যেটা অনেক সময় হ্যাং করে কিন্তু ম্যাক্স প্লেয়ারে এই ধরনের সমস্যা আমি এখনো দেখিনাই

     

    ম্যাক্স ভিডিও প্লেয়ার ব্যবহার করার সবথেকে সুবিধা হলো আপনি যখন ভিডিও টেনে দেখবেন নিচে আপনি কত সেকেন্ড কত মিনিট টানলেন সেটা শো করবে যেটা অন্য কোন ভিডিও প্লেয়ারের পাওয়া যায় না।

     

    সেজন্য যারা এইচডি রেজুলেশন এর ভিডিও কোন ঝামেলা ছাড়া দেখতে চান তারা অবশ্যই ম্যাক্স ভিডিও প্লেয়ার ব্যবহার করবেন

     

    ৪. Microsoft-office 

    কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ব্যবহার করেন কিন্তু মাইক্রোসফট অফিস ব্যবহার করেন না এমন ব্যক্তি খুঁজে পাওয়া খুবই দুরূহ ব্যাপার।

    আপনি যদি প্রফেশনাল কোন কাজে ল্যাপটপ কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন অথবা শিক্ষনীয় কোন কাজে ব্যবহার করে থাকেন অবশ্যই আপনাকে Microsoft-office ব্যবহার করতে হবে।

     

    মাইক্রোসফট অফিসের মধ্যে কয়েকটি সুবিধা পাবেন একটি হল মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ড, মাইক্রোসফট এক্সেল, মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট যেটা স্টুডেন্ট থেকে শুরু করে প্রফেশনাল লেভেলের সবারই প্রয়োজন পড়ে।

     

     

    ৫. এডোবি ফটোশপ  ( Adobe Photoshop)

    প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার এবং প্রফেশনাল ডিজাইনারদের সব থেকে জনপ্রিয় ফটো এডিটিং সফটওয়্যার হলো এডোবি ফটোশপ।

    এডোবি ফটোশপ ব্যবহার করে না এমন কম্পিউটার ব্যবহারকারী খুব কমই রয়েছে যারা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন সবাই এডোবি ফটোশপ ব্যবহার করে।


    এডোবি ফটোশপ দিয়ে প্রফেশনাল লেভেলের পিকচার এডিটিং করা সম্ভব। এমন কোন গ্রাফিক্স ডিজাইনার নাই জিনি এডোবি ফটোশপ ব্যবহার করেন নি।

    বিগিনিং গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের জন্য আদবে ফটোষপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা স্টুডিওতে কাজ করেন তারা সবাই আদবে ফটোশপ ব্যবহার করেন।

     

    এডোবি ফটোশপ দিয়ে বেসিক থেকে এডভান্স লেভেলের এডিটিং করা যায়। এডোবি ফটোশপ ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং ইন্টারফেসটি অনেক অনেক ফিচার সমৃদ্ধ

     

    ৬.উইনরার (WinRar)

    উইনরার হল কোন ডকুমেন্টস সিকিউরিটির জন্য ব্যবহার করা হয়। কোন ফাইল যদি এক পিসি থেকে অন্য পিসিতে ট্রান্সফার করা হয় তখন দেখা যাচ্ছে যে ওপেন হয় না ভাইরাস এটাক করে এই অ্যাটাক থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ফাইলটি জীপ করে অথবা রার করে তারপর টান্সফার করলে এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় না।

    এই উইনরার ব্যবহার করে জীপ আনজিপ করার কাজ টি সহজে করা হয়ে থাকে যারা নতুন ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের কাছে এই সফটওয়্যার হয়তো অপরিচিত

     

    একটি কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার প্রয়োজন তার মধ্যে উইনার একটি। আপনাদের যাদের কম্পিউটারে এখনো উইনরার সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করা নাই এখনি ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।

    এরকম আরো অনেক সফটওয়্যার আছে কিন্তু এদের মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় উইনরার

     

    ৭.ক্যামটাসিয়া ষ্টুডিও ( Camtasia Studio)

    আপনি আপনার কম্পিউটারের পিকচার এডিটিং সফটওয়্যার ইন্সটল করে রাখবেন কিন্তু ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ইন্সটল করে রাখবেন না এটা কি হয়? কখনোই না

    ভিডিও এডিটিং এর সবথেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যার হলো ক্যাম্পাসে ষ্টুডিও। বর্তমানে সব থেকে আপডেট ভার্সন হচ্ছে ক্যামটাসিয়া স্টুডিও নাইন যেটা ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং ফিচার সমৃদ্ধ

    আপনি যদি ভিডিও এডিটিং করার জন্য ভাবছেন এবং প্রথম হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই ক্যামটাসিয়া স্টুডিও ব্যবহার করবেন।

    অন্যান্য ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার থেকে ক্যামটাসিয়া স্টুডিও ব্যবহার করা অনেক সহজ। এটা ব্যবহার করে আপনি প্রফেশনাল লেভেলের ভিডিও এডিটিং শিখতে পারবেন

    নিজেও ক্যাম্পাসে ষ্টুডিও ব্যবহার করি এটা অনেক সহজ এবং খুবই জনপ্রিয় সেজন্যেই আপনি যদি ইউটিউবার হয়ে থাকেন তাহলে ক্যামটাসিয়া স্টুডিও আপনার জন্যই।

     

    এছাড়াও ক্যামটাসিয়া ষ্টুডিও দিয়ে আপনি কি স্ক্রিন রেকর্ড করতে পারবেন আপনারা যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে এবং যদি স্ক্রিন ভিডিও রেকর্ডিং করে টিউটিরিয়াল ছাড়ার ইচ্ছা থাকে তাহলে এটা খুব ইজিলি আপনি ক্যামটাসিয়া ষ্টুডিও ব্যবহার করে করতে পারবেন

     

    ৮. ইস্ট ইন্টারনেট সিকিউরিটি ( East Internet Security)

    আপনি যদি অ্যাডভান্স লেভেলের কম্পিউটার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটি ইন্টারনেট সিকিউরিটি সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে।

     

    বিশেষ করে আপনি যদি ব্যাংকিং ট্রানজেকশন করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য ইস্ট ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবহার করা আপনার জন্য অত্যন্ত জরুরী।

     

    ইন্টারনেট সিকিউরিটির ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাংকিং ট্রানজেকশন করা অত্যন্ত অনিরাপদ। সেজন্য ইন্টারনেট ট্রানজেকশন করার জন্য আপনার যে কোনো একটি এন্টিভাইরাস ব্যবহার করতেই হবে তবে বাজারে অনেক এন্টিভাইরাস রয়েছে এর মধ্যে ইন্টারনেট সিকিউরিটি সব থেকে জনপ্রিয় এবং নিরাপদ।

     

    ৯.টিম ভিউয়ার ( Team Viewer)

    কম্পিউটার সফটওয়্যার


    টিম ভিউয়ার  অত্যন্ত জনপ্রিয় কম্পিউটার সফটওয়্যার আপনি যদি মোবাইল দিয়ে আপনার কম্পিউটার টি রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনি টিম ভিউয়ার  ব্যবহার করতে পারেন এটি অনেক সুবিধাজনক।

     

    টিম ভিউয়ার ব্যবহার করে একজনকম্পিউটার ব্যবহারকারী অন্য একটি কম্পিউটার ব্যবহারকারীর পিসিতে প্রবেশ করতে পারে এবং তার যদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে সমাধান করে দিতে পারে।

     

    এছাড়া টিম ভিউয়ার এর মাধ্যমে পিসি থেকে মোবাইলে ডাটা ট্রান্সফার করা যায় এবং মোবাইল থেকে পিসিতে বা কম্পিউটারের ডাটা ট্রান্সফার করা যায়।

     

    টিম ভিউয়ার এর মাধ্যমে ভিডিও কলে কথা বলা যায় এবং অনেকের সাথে মিটিং করা যায়। সেজন্য টিম্ভিউয়ার এটি অনেক জনপ্রিয় ভিডিও কনফারেন্সিং এন্ড প্রবলেম সলভিং কম্পিউটার সফটওয়্যার। এটি এমন একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার যেটি প্রত্যেকটা কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

     

    শেষ কথা

    আজ আমি উপরের যে সফটওয়্যার গুলো নিয়ে আলোচনা করলাম এগুলো অবশ্যই একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ব্যবহার করা অত্যন্ত প্রয়োজন এটা ছাড়া আপনার ল্যাপটপ কম্পিউটার কখনোই ব্যবহার উপযোগী হবে না।

    বর্তমানে আমরা কম্পিউটার ছাড়া কোন কিছুই ভাবতে পারিনা বেসিরভাগ  কাজে কম্পিউটার ব্যবহার করা প্রয়োজন হয়।

    সেজন্য আমাদের কম্পিউটার যেন ব্যবহার উপযোগী এবং প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকে সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে আমি আশা করি উপরের যে সফটওয়্যার গুলোর কথা আলোচনা করছি এগুলো যদি আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করা থাকে তাহলে  মোটামুটি বেসিক লেভেল এর সব কাজ করতে পারবেন।

    আমার আর্টিকেলটি যদি আপনাদের একটুও ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করবেন এবং শেয়ার করবেন ধন্যবাদ সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।

     

    কোন মন্তব্য নেই

    Post Top Ad

    ad728

    Post Bottom Ad

    ad728
    .